৩. কিভাবে হ্যাকার হওয়া যায়
এলিট হ্যাকার হওয়া সহজ ব্যাপার না
এবং খুব তাড়াতাড়ি হওয়া যায় না। একজন হ্যাকার হিসেবে অনেক সমসসার সম্মুখীন হতে হয় এবং একটি সমস্যার চেয়ে আরও বেশী সমাধান করতে হয়। সব সময় মনে রাখতে হবে জ্ঞানই শক্তি। সব সময় ধৈর্য ধারন করতে হবে, ধৈর্য না থাকলে হ্যাকার হওয়ার আশা করবেন না।
প্রোগ্রামিং
১. প্রয়োজনীয়তা
আপনি নিজেকে জিজ্ঞাসা করতে পারেন, প্রোগ্রামিং শেখা কি
খুব প্রয়োজন? উত্তর একই সাথে হ্যা এবং না। এটি সম্পূর্ণ নিরভর করবে তোমার ইচ্ছার ওপর । প্রোগ্রামিং ভালোভাবে জানা না থাকলে সঠিক ভাবে হ্যাকিং করা যাবে না। আপনি যদি প্রোগ্রামিং না বোঝেন , তাহলে আপনি স্ক্রিপ্ট কিডির শ্রেণীভুক্ত হবেন। প্রোগ্রামিং জানার কিছু সুবিধা হলোঃ
১)
আপনাকে একজন অভিজাত হ্যাকার হিশেবে বিবেচনা করা হবে।
২)
এর মাধ্যমে হ্যাকাররা খুব সহজে vulnerability খুঁজে বের করে।
৩)
নিজের তৈরি প্রোগ্রাম দিয়ে হ্যাক করলে আপনি নিজেই খুশি হবেন।
২. কোথা থেকে শুরু করা উচিত?
অনেক লোক সিদ্ধান্ত নেন প্রোগ্রামিং শিখবে, কিন্তু কোথা থেকে শিখবে জানেনা। আমার মতে W3schools থেকে HTML শিখতে পারেন। পড়ে বাকিগুলো। টেকটিউন্স থেকেও শিখতে পারবেন।
৩. শেখার সর্বোত্তম উপায়
কিভাবে প্রোগ্রামিং শেখা যাবে সে
প্রশ্নের উত্তর আমি দিচ্ছি...............
১)
কম্পিউটার নিয়ে বাজারের যত বই পারুন সংগ্রহে রাখুন।
২)
Linux ব্যাবহার করুন। উইন্ডোজ এর পাশাপাশিও ব্যাবহার করতে পারেন। হ্যাকারদের জন্য লিনাক্স এর চেয়ে ভালো কোন অপারেটিং সিস্টেম নেই। এটি আপনি এডিট ও করতে পারবেন কারণ এর সোর্স কোড উম্মুক্ত।
৩)
যতো পারো প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ শিখতে থাকুন। হ্যাকারদের জন্য এটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর ওপর আপনার দক্ষতা যতো বারবে আপনি তত ভালো হ্যাকার হতে পারবেন। এখন বলি কোনটা শিখবেন।
এইচটিএমএল>>জাভাস্ক্রিপ্ট>>সি>>সি++>>পার্ল>>পাইথন>>............>>
এর যাত্রা শেষ হবে না।
৪)
অনুশীলন , অনুশীলন , যতো পারেন অনুশীলন করুন।
আগেই বলেছি হ্যকারদের জন্য সর্বোত্তম অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে লিনাক্স। আগামি পর্বে আমি লিনাক্স নিয়ে আলোচনা করবো।
0 comments :
Post a Comment
Write down Your Comment Here